• Hotline:01929-672912 (WhatsApp)
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم

100% ORIGINAL PRODUCTS  ;  TRADE LICENSE  NUMBER :  236770   ;  VAT REGISTRATION NUMBER : 003469049-0401

                    

গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি এবং বায়ু নির্গমন ( Fart ) চিরতরে বন্ধ করুন।

Admin 0 Comment April 1, 2024, 5:13 pm

খাবার নিয়মিত একই সময় খাওয়া উচিত। অবশ্যই বাহিরের খাবার ত্যাগ করতেই হবে এবং তেলে ভাজা খাবার ঘরে তৈরি করেও খাওয়া উচিত না। অবশ্যই প্রসেস করা তেল কিংবা হাই হিটে ফিল্টার করা তেলের পরিবর্তে কোল্ড প্রেসড অলিভ অয়েল অথবা কোল্ড প্রেসড সরিষার তেল খেতেই হবে। এক খাবার দুইবার গরম করে খাবেননা। অর্থাৎ সকালের খাবার সকালেই খেয়ে ফেলুন। গরম পানি হজমে সহায়তা করে, ইনফ্লামেশন কমাতে সহায়তা করে, টেনশন কমায়, তাই খাবার পর কিংবা মাঝে মাঝে আদা দিয়ে গরম পানি পান করুন । Cabbage juice ( বাধা কপির জুস)- গবেষনায় প্রমানিত বাধাকপির জুস খেলে পেটের আলসার জনিত সমস্যাসহ গ্যাস্ট্রিক দূর হয়। বাধা কপির জুস হল best anti-inflammatory food। তাই মাঝে মাঝে এক কাপ ক্যাবেজ জুস খান, তবে একত্রে এক কাপ জুসের বেশী না খাওয়াই ভালো। কোন সার কিংবা কোন প্রকার কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়নি এরকম ক্যাবেজ ভালোভাবে ধুয়ে তারপর জুস বানানো যেতে পারে। এই জুস সবার খাওয়া উচিত। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামুচ অর্গানিক অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার নিয়মিত খান , এটি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের চেয়েও কার্যকর সমাধান। মনে রাখবেন এটি খেয়ে শোয়া যাবেনা, বিছানায় শোয়ার মিনিমান দুই ঘন্টা পূর্বে এটি পান করুন। খাবার খাওয়ার ২০ মিনিট পূর্বে খাওয়া যেতে পারে অথবা খাবার খাওয়ার ১ ঘন্টা পরে এটি খাওয়া উচিত -------- এটি অসাধারন একটি ন্যাচারাল ওষুধ । কিন্তু কখনো অতিরিক্ত খেতে যাবেননা। একটানা এক মাস খেয়ে ১৫ দিন বিরতি দিয়ে দিয়ে খাওয়া ভালো। আর একটি কথা- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর, তাই সবসময় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ এড়িয়ে চলুন। ১ চামচ ত্রিফলা ( হারিতকি, বহেরা, এবং আমলকি ) চূর্ণ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস মিডিয়াম গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয়। এটি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়ক। গ্যাসের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে এটি অনেক ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে। যদি ত্রিফলা খাওয়ার পরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়, যেমন পেট ব্যথা হয় তবে ত্রিফলা খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে । আবার কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে সেক্ষেত্রে ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে অবশ্যই বেশি পানি খেতে হবে এবং ইসবগুলের ভুষিও খাওয়া উচিত তবে ইসবগুলের ভুষি সব সময়েই খাওয়া উচিত, যেহেতু রাতে ত্রিফলা খাচ্ছেন , রাতে ইসবগুল না খেয়ে ভোরে ইসুবগুলের ভুষি খান নিয়মিত। ত্রিফলা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং বদহজম দূর করতেও খুব কার্যকরী একটি ওষুধ । এছাড়াও ত্রিফলার গুনের শেষ নাই। ত্রিফলা খেলে সাথে সাথে বন্ধ নাক খুলে যায়, জ্বর জ্বর ভাব থাকলে সেটিও ভালো হয়ে যায় আল্লাহর রহমতে , একটানা ৩০ দিন খেয়ে ৫ দিন বিরতি দিয়ে আবার ৩০ দিন খান, এভাবে খেতে থাকুন ভালো না হওয়া পর্যন্ত। এছাড়া মৌরি হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং পেটে গ্যাস জমতে দেয় না। মৌরি চিবালে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে। তাই মৌরি সর্বদা একটা কৌটায় নিজের সাথেই রাখুন। ১ দিন পর পর সকালে খালি পেটে কুসুম গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয় এবং পেট পরিষ্কার থাকে। অবশ্যই নিয়মিত ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যেমন শাকসবজি, ফল, শস্য (whole grains), , এবং বাদাম এগুলি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। ফাইবার মলকে নরম করে এবং পাচনতন্ত্রে দ্রুত গমন করতে সহায়ক হয়। আপনি যতই ওষুধ খান তাতে কোন কাজ হবেনা যতক্ষন পর্যন্ত বাহিরের ভাজ-পোড়া খাবার এবং খারাপ তেলে রান্নাকৃত খাবার পরিহার না করেন, সঠিক সময়ে ঘুমাতে না যান এবং ঘুম থেকে খুব ভোরে না উঠেন এবং সঠিক টাইমে স্বাস্থকর খাবার না খান এবং নিয়মিত যদি ব্যায়াম না করেন। তাই অবশ্য এগুলি নিয়মিত পালন করুন এবং সুন্দর, স্বাস্থ্যকর জীবন গড়ুন।

Leave A Comment